Hot!
?max-results=10">More
');
?orderby=published&alt=json-in-script&callback=labelposts\"><\/script>");

Other News

More news for your entertainment

ভুলে - প্রিয় ভাইজান

Country Art & Photography

 

সময়ে শতেক অষ্ট প্রহর পেরিয়ে

অদ্ভুদ গ্রাসী জ্বালা ধরা ধরেছে

সকাল পেয়িয়ে দুপুর গড়িয়ে

বিকেল সন্ধে মুহূর্তে নিমেষ করা

নিকশ রাত্তির লাপাত্তা একাকীত্বে।

রজনীর অম্বরে চন্দ্র মেঘো নেই,

নেই পাশের ঝিঝি দলের রব

রশ্মি ঝিলিক চমক গেছে অচিনে!

তালাশ নেত্রে জোনাকি ফেরা ফিরি;

পখিক-মুসাফির তুমি ফিরো নীড়ে 

কোণ ঘিরে ঘুরে মরি সরল ভুলে!  


মূল্যায়ন - প্রিয় ভাইজান



এভাবে পোলাও রোস্ট রান্না করেনা

ভালোও নয়- এমন করে রান্না করা

অভিশাপ পাবে খুব নিগূঢ় হতে,

মোহিত ঘ্রানে পাগল করা

দিল জিবে হা হা হা করে ভেতরে

আমি তা খাই না বহু দিন হলো

ঘৃণা নয় ভালবাসায় নয়

আক্ষেপ আর আরো কিছু কষ্টে

কিছু দৈন্য কিছু শরমে

এবার হতে তেমন চাহিদা নেই

                             নেই আক্ষেপ নেই চোখ লজ্জা                            

কিছু অর্থ আর নিরবিচ্ছিন ছুটা

পদ-কর্ম মূল্য মেপে কিঞ্চৎ মূল্য

উদারতা নয় বিশ্বাসের সমস্ততা নয়

যৎসামন্য স্বীয় মহিমায়

শুধুই পথো সাঙ্গ দাও চাই

যা চাওনি পাওনি যা বলো যা হৃদয়ে

পুরো পুরো ষোল ষোল-ই পূর্ণ দেব অদৃশ্যেয়

-কি ভাবছো

-অদৃশ্যে

-বলো তো তার হতে শক্ত শক্তি কি?

-নগদ নগদ ভাবছো

-ওসব ফিকে সাময়িক রাঙ্গানো, আমি ক্ষমা চাই

আমি দেব, দেব ওই তোমায় শ্বেত সপন পুরনো বেলা রুপচিত্র...

 


আমি ভালবাসি - প্রিয় ভাইজান

 আমি ভালবাসি

ফুলের  সহ দোলা

বিস্তৃত ফসলি জমি

নদীর বহে যাওয়া

অথৈয় জলরাশি

বৃক্ষের পাতা মৃদু শব্দ

আমি ভালবাসি

মিষ্টি সুসাধু ফল

প্রতিটি সুন্দর স্বপ্ন

অপূর্ব কথা মালা

কবিতার অবাকতা

কষ্টে থেকে হাসিয় ফেরা

তোমার মনে ফিরে আসা

আমি ভালবাসি

সমস্ত প্রেমের নির্মলতা

হিংসার আর্তনাদ

প্রাণের প্রতি প্রীতি

মনুষ্য উন্মচন

সত্যের  পবিত্র

বুক ভরা সাহস

তারুণ্যর দীপ্ত

আমি ভালবাসি ।



প্রহর - প্রিয় ভাইজান

অদৈর্ঘ্য রাতের স্বপ্ন তারায়

ফিরি এত এত উন্মাতাল

বিস্তৃত সংকুল পথ ও গিরি

লক্ষ্যভেদে চলাচল মরু

কস্তাকস্তি-আত্নদ্বন্দ ক্লেদ

ফিরি হারি জিতি বারম্বার

বোবা নীরব রাত্রি ফেলে

উন্মাদ ঊষা বিচরণে দেখি

আরো আরো শতাব্দী রাত

পোহাতেই আবারো স্বচ্ছ

নির্মল নিরেট উঞ্চ প্রাতঃ

কবি ফররুখ আহমেদ এর ৬৪তম প্রয়াণ দিবস

এম.এন.সাকিব ভূইয়া: বাংলা সাহিত্যের মুসলিম শক্তিমান কবি ফররুখ আহমেদ।যার কবিতা মুসলিম চেতনাকে জাগ্রত করার এক মন্ত্র।বাংলার সাথে আরবি-ফার্সি ভাষার নিপুন বুনন তাঁর কবিতায় এক অনন্য উচ্চতায় আসিনক করে। কাজি নজরুর ইসালমের পর তাকে স্থান দেওয়া কোনো অংশে কম নয়। ফররুখ আহমেদ জন্ম ১৯১৬ মাগুরে জেলায়।কলকাতা রিপন করেজ থেকে আইএ এবং কলকাতা স্কটিশ চার্চ কলেজে দর্শনে অনার্স। চল্লিশের দশেকে তার প্রথম কাব্য ‘সাত সাগরে মাঝি’ প্রকাশিত হয়।বাংলা সাহিত্যে এক অমর সৃষ্টি্ সূচিত।‘পাজ্ঞেরি’ কবিতা এই কাব্যের অন্তর্ভক্ত। ঘুমন্ত যুবাদের জাগ্রত করার প্রেমময় আবেদনমূল কবিতার মধ্যে ফররুখ আহমেদের ‘পাজ্ঞেরি’ অন্যতম।

পাঞ্জেরি
ফররুখ আহমেদ

 রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?

এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে?
সেতারা, হেলার এখনো ওঠেনি জেগে?
তুমি মাস্তলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
দীঘল রাতের শ্রান্তসফর শেষে
কোন দরিয়ার কালো দিগন্তে আমরা পড়েছি এসে?
এ কী ঘন-সিয়া জিন্দেগানীর বা’ব
তোলে মর্সিয়া ব্যথিত দিলের তুফান-শ্রান্ত খা’ব
অস্ফুট হয়ে ক্রমে ডুবে যায় জীবনের জয়ভেরী।
তুমি মাস্তুলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
সম্মুখে শুধু অসীম কুয়াশা হেরি।
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
বন্দরে বসে যাত্রীরা দিন গোনে,
বুঝি মৌসুমী হাওয়ায় মোদের জাহাজের ধ্বনি শোনে,
বুঝি কুয়াশায়, জোছনা- মায়ায় জাহাজের পাল দেখে।
আহা, পেরেশান মুসাফির দল।
দরিয়া কিনারে জাগে তক্দিরে
নিরাশায় ছবি এঁকে!
পথহারা এই দরিয়া- সোঁতারা ঘুরে
চলেছি কোথায়? কোন সীমাহীন দূরে?
তুমি মাস্তুলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;
একাকী রাতের গান জুলমাত হেরি!
রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?
শুধু গাফলতে শুধু খেয়ালের ভুলে,
দরিয়া- অথই ভ্রান্তি- নিয়াছি ভুলে,
আমাদেরি ভুলে পানির কিনারে মুসাফির দল বসি
দেখেছে সভয়ে অস্ত গিয়াছে তাদের সেতারা, শশী।
মোদের খেলায় ধুলায় লুটায়ে পড়ি।
কেটেছে তাদের দুর্ভাগ্যের বিস্বাদ শর্বরী।
সওদাগরের দল মাঝে মোরা ওঠায়েছি আহাজারি,
ঘরে ঘরে ওঠে ক্রন্দনধ্বনি আওয়াজ শুনছি তারি।
ওকি বাতাসের হাহাকার,- ও কি
রোনাজারি ক্ষুধিতের!
ও কি দরিয়ার গর্জন,- ও কি বেদনা মজলুমের!
ও কি ধাতুর পাঁজরায় বাজে মৃত্যুর জয়ভেরী।
পাঞ্জেরি!
জাগো বন্দরে কৈফিয়তের তীব্র ভ্রুকুটি হেরি,
জাগো অগণন ক্ষুধিত মুখের নীরব ভ্রুকুটি হেরি!
দেখ চেয়ে দেখ সূর্য ওঠার কত দেরি, কত দেরি!!

এভাবে কবি তারুণ্যের শক্তিকে আঁধার টুটে আলো আনার নির্ভীক প্রেরণা দেন। নিঃশ্বন্দেহে একথা বলা যার, চলমান আগ্রাসন বলি থেকে উত্তরণে তারুণ্যের জাগরণ এই কবিতায় দিগ্বিবিজয় কর্ম প্রেরণার মাইলফলক। আজ জাতির ঘন আপদের সময়ে কবির ৬৪তম প্রয়াণ দিবসে কবির প্রতি আমাদের ভালবাসা ও দোয়া।

রুপকল্প - প্রিয় ভাইজান




ভেলায় কল্পনায়

উথানি করে পাই

অদম্য হাসি দুখে

হাজারে হাজার হাসি

কিছু অনু ব্যাথা

মোচকি হাসি

নিভৃতে আপনে

বাগ বাগানে চড়ি

পুষ্প পরাগ মেলে

ঝুর ঝুর ঝরে ব্যাথা..



মন্থন - প্রিয় ভাইজান

 



এখানে দাঁড়িয়ে

গভীর পড়ন্ত বেলা

কাক ডাকা বিকেল

বিবর্ণ গগন

সবুজে সবুজে

শন শন পাতা বৃক্ষ

কূজন ব্যাথা 

গ্রীষ্ম বসন্ত বাঁধা

অমোঘ জীবন গাঁথা

ফিরে বাড় চায় কেউ

ছারখার আততায়ী

হৃদয় অতীত 

কোন বালুকা বেলায়

সুরে সুরে ভেতর কাতর

কত কথা 

কত হাসি

কত স্বপ্ন

কত ইচ্ছে

কত প্রেম

কত উদ্দাম

কত কত কি

তেমনি নিয়ে 

এ বেলায়

পশলা মন্থন !


 


ফিরবে - প্রিয় ভাইজান



 আজ মনে পড়ার দিন

সকালের রোদ্দুর হতে 

শেষ রশ্মি ছটা বিকেল

সন্ধের চাদের অবগাহনে

বইকাল হ্রদে ফিরবে

রাত্রির নিতব্ধতায়

প্রহরের কোন ভাঁজে

তুমি ফিরবে বলে

হেসে কথা তোলে ছিলে !

অপরাধ কমাও পাঠক বাড়াও - প্রিয় ভাইজান

কবিত গলপো ভাললাগার নয়
মিছে মিছে জানি তা নয়
মিছে যে তা তো পূর্বেকার জন জানে
তবে কেন মানুষ এসবে মুখ ফেরায় না
কেন?
বলছো তুমি: সেকালে সময় শেষের সময় ছিল না
আমি: তাহলে এখন আছে?
তুমি: হা আছে?.. ফেবু আর গুগুল
আমি: ত তাতে কি হয়েছে
তুমি: ওসবে পাঠক বিমুখ করছে?
আমি: কেমন করে?
তুমি: পাঠক রসানো মিথ্যা গপ্পো চায় না
আমি: কেন?
তুমি: দৈনদিন যা ঘটে তা শুনেই কুলায় না
আমি: কী করতে হবে
তুমি: ঘটনা কমাও মানে অপরাঘ কমান বা তার ব্যবস্থা করুন
আমি: তা তে মানুষ পড়ুয়া হবে?
তুমি: অবশ্যই, হবে বাধ্য
আমি: সত্যি
তুমি: দেখুন হরেক রকম বাস্তব বিভষতা শুনে বানানো গল্পে যাবে কেন
আমি: সত্যি তো বলে ছেন
তুমি: বই পড়েনা বিধায় আজকের মানুষ চিন্তামান ক্ষীণ
আমি: ঠিক তাই, অপরাধ কমাও পাঠক বাড়াও
তুমি: ঠিক এতেই চিন্তশক্তি মনন জনসম্পদ পাবে দেশ পরিবার।
আমি: ঠিক বলেছ, তোমাকে ধন্যবাদ।
তুমি: তোমাকে ধন্যবাদ, ভালো থেকো। আল্লা-হাফিজ..!

ঘুমাও দুনিয়া - প্রিয় ভাইজান

ঘুমায় তুমি
বাতাসে কষ্ট
কান্ত তুমি
হাসি থমকে
কড়িই কেনা
ফালতু সবই
কথায় ফেরাদ
ঘুমাও তুমি
ঘুমাও দুনিয়া।

তীব্রাঘাত হোক প্রেম প্রতিহত - প্রিয় ভাইজান

 
আবারো আবারিত দিগন্তে
এলোমেলো হাওয়া বইছে!
তীব্র তীব্র হতে তীব্রতর
ওড়াচ্চে ওড়াবে তোমাতে আমাতে।
সমস্ত কু-সব কুলশতা
অনাগত দিনের কুসুমলগ্ন প্রেমবারতা
দূরের মেঘোরাশির কথন গর্জন
শুনাচ্চে এই নও-।
এসো তীব্রতার মাঝে আরো তীব্র হই
আমরা আমরা 
প্রত্যেকের তরে আকরে থাকি
পৃথিবীর প্রেমে; প্রিয়োর প্রেমে
চন্দ্রালোক প্রেম রশ্মি ছটাই-
তীব্রাঘাত হোক প্রেম প্রতিহত!

খুজবে যখন - প্রিয় ভাইজান


যখন নির্জনে যাবো তখন আসবে না
হারানো পুরে গেলে অনর্থক আক্ষেপ করবে না
শৌর্যবীর্য ক্ষণে ন’তো নায়
নিরাশায় ফিরবে 
শরীল ভরা রাগ নিয়ে যাবে
যেটা আমার যে নয়
নকল আমাকে পাবে
মানে ভুল বুঝবে
দুরন্ত কালে আমাকে দেখবে
এটাই প্রকৃত আমি
অকাতরে অনেক পাবে
মনে রাখ আবারো
যখন হারাবো তখন নয় 
আবার- 
যখন দুর্বল হবো তখনো নয়।
ব্যাস-! দুটোই মনে রেখো
আমার ক্ষেত্রে মনে রেখো
ভালো থেকো- খোদা হাফিজ।

অ-কল্প জীবন চিত্র - প্রিয় ভাইজান

জীবনবোধ এখন নাস্তনাবুদ
অমিল সর্বত্র বিরাজমান
ক্রংকাকিং পথ চলা
আপছা আলোয় জীবন মান
জীবন মানচিত্র উদ্দাম মরুময়
উত্তপ্ত বালু কণা
কেড়ে নিচ্চে প্রাণ-ভালবাসা
আবেগ যেন শুধু-ই  হাহাকার
প্রীতি যে কোন প্রাপ্তিয় বন্ধিবরণ
আশা শুধু নির্থক আক্ষেপ
এসব-ই হাসজ্জল বহতা চলা
একবিংশ শতাব্দীর অ-কল্প জীবন চিত্র

না ফেরা দেশে চলে গেলেন বলিউড অভিনেতা ইফরান খান

প্রয়াত বলিউড অভিনেতা ইফরান খান

গতকালই ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। বুধবার সকালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন বলিউড অভিনেতা ইরফান খান। মাত্র ৫৩ বছর বয়সে। 
মাত্র চার দিন আগে তাঁর মা  জয়পুরে মারা যান। লকডাউনের কারণে সেখানে পৌঁছতে পারেননি ইরফান। তবে বেশ কিছু  সংবাদমাধ্যমের দাবি, অসুস্থতার জন্যই মায়ের শেষকৃত্যে যেতে পারেননি অভিনেতা। ব্রেনে টিউমার নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে লড়াই করছেন তিনি। সুস্থ হয়ে 'আংরেজি মিডিয়াম' ছবির মধ্যে দিয়ে কামব্যাকও করেছিলেন তিনি। কিন্তু আবারও অসুস্থ হয়ে  ভর্তি হলেন ইনফেকশন নিয়ে।আজ  সকালে হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়।
অগ্নিপত্র ডেক্স

জীবনের কান্নাংশটা - প্রেম মুহাম্মদ স্যার

আমাদের ষাট কিম্বা সত্তোর বছরে জীবনে কান্নাই বড়
কেননা এই কান্নাংশটা জীবনের সাথে উতপোত্ত ভাবে থাকে
যতই আমি হাসি না কেন অব শেষে কান্না অবধারিত
দেখুন চিনা্তা করে সুখানুভতী হতেই কান্না টাই বেশি
কিন্তু আমরা একে বারেই এটাকে কেয়ার করি না যে নাই
এটা এক মাত্র আমরা বাঙালিরাই পাড়ি
অন্যরা পারে না একদমিই না- যার কারনে সুিইসাইড সংখ্যাটা ওদের বেশি
আমদের নেই কোন আমাদের নেই কোন সুইসাড স্ষোকায়
এটাই তা প্রমাণ করে কতটা আরাম বোধ জাতি
আমরা কান্নার মাঝেও সুখ আনন্দে থাকি ত তো  অনেক বড়ো প্রাপ্তি
ধন্যবাদ মহা সৃষ্টিকর্তা- অপূর্ব গুণের জন্য

অমরত্ব বাসী - প্রেম মুহাম্মদ স্যার

অমর যদি নাই হই কেনই বা আসিলাম ভুবনে
দৈর্ঘ কিছু বছর কিছু সুখ আর যাতনা
এই পৃথিবীর বাসীর বিষাদ জীবনমান
অমর হয় না কভু তবু নির্থক আসা-যাওয়া
আমরা আমাদের মাঝেই ঘূর্ণীপাক
হটাৎ কোন রজনী বা দিবসে দুনিয়া চুরমার
তবু জানি করি কত ছলনা পাপাযারি
আশায় আশায় বুক বাধি আবার হতাশায় বুক ভাসায়
এই তো আমাদের দিন রোজের ধর্ম ধ্যান সাধনা
মুখে বুলি সাধু সাধু ভেতর কতো জালে জাল
মানুষ হাসানো ফাদে কাঁদনো সংস্কৃত আজ
যে যত পারে তা প্রঙ্গা বুদ্ধি সব তার
পদবি সম্মননা শয়ে শয়ে ভুবন ভরে তার
বিদৈর্ঘ্য কলাম হয় কতো তার সাজে উপমায়
একবিংশ পৃথিবীির এই বি-চূর্ণ স্বপণ দেখি হায়
সভ্য সত্য মিথ রুপকল্পে সাজে সকলের মনে ধারে
অমরত্ব হই বোনা তবু কতনা স্বাদ


প্রধান প্রধান বৈদেশিক সরকার (গ-বিভাগ) শর্টকার্ট সাজেশন্স

প্রধান প্রধান বৈদেশিক সরকার।(গ-বিভাগ) শর্টকার্ট সাজেশন্স।শেষ সময়ের প্রস্তুতির জন্যে দেওয়া হলো।


*তুলনামূলক  রাজনীতি ও তুলনামূলক সরকারের মধ্যৌা পার্থক্য নির্ণয় কর।
*তূলনামূক রাজনীতির গুরুত্ব বর্ণনা কর।
*ব্রিটিশ সংবিধানের উৎসগুলো নাম লিখ




*ফ্রান্সের পঞ্চম প্রজাতন্ত্রের সংবিধানের মূল বৈশিষ্টগুলো বর্ণনা কর।
*ফরাসি পার্লামেন্টের গঠন, ক্ষমতা ও কর‌্যাবলি সম্পর্কে আলোচনা কর।
*ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ও ফরাসি প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা কর।
*আইনের আনুশাসন বলতে কি বুঝ? আইনের অনুশাসন সম্পর্কে ডাইসির ধারণা আলোচনা কর।

প্রধান প্রধান বৈদেশিক সরকার (খ-বিভাগ) শর্টকার্ট সাজেশন্স

প্রধান প্রধান বৈদেশিক সরকার।(খ-বিভাগ) শর্টকার্ট সাজেশন্স।শেষ সময়ের প্রস্তুতির জন্যে দেওয়া হলো।


*তূলনামূক রাজনীতির গুরুত্ব বর্ণনা কর।
*প্রথা বলতে কি বুঝ।
*ব্রিটিশ সংবিধানের উৎসগুলো নাম লিখ

*রাজ ও রাজতন্ত্রের পার্থক্য নির্ণয় কর।
*ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের পার্থক্য নির্ণয় কর।
*কমন্সসভার কার‌্য পরিচলনা পদ্ধতি বর্ণা দাও


*মন্ত্রি পরিষদ ও কেবিনেটের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
*ইমপিচমেন্ট কি?
*সিনেটের ক্ষমতা ও কার‌্যাবলি কি কি?






খুব বহু কষ্টে একগুচ্ছ কিছু মানে বলছি-
ফূল নয় সে তো নিছক ব্যাপার
আজকাল যাতা চলছে সবার কমন বিষয়
চাইলেই তা দিয়ে চলে রাত দুপের পপোজাল
আমি তা করছি না
একদমি না
তবে সমথ্য নেই তা কিন্তু নয়
একগুচ্ছ ফুল সে কি আর অর্থ
আমার কাছে শুধু তা নিছুক আর নেকামি
আজকাল হাল জামানা যা তার উপর বেজকরে বলা
আমি একগুচ্ছ প্রেমকাতর কিছু শব্দমালা গেথেছি
শুধু তোমার জন্যে হে
বহু দিনের প্রতিক্ষণের ভালোবাসর বইধতার জন্য
আজ কোন দিন নয়
আজ ফেব্রয়ারি নয় আজ চদ্দো তারিখ নয়
ভালবাসর কোন দিন নেই কোন মাস নেই কোন ক্ষণ নেই
আছে শুধুই ভালো লাগা হতে অতৈথ বেগের ভালোবাস
ভালবাসা দিবস এই রজনি এই প্রভাত এই সন্ধেবেলা রক্তি বিকেল
আর যখন ইচ্ছে তখোন
কোন গধবাধা নয়
যারা বাধে তার ভালো বাসে না
তারা শুধু নিছক নেকামী আর হারী
ভালোবাসর কোন সঠিক মাস নেই দিন নেই
ভালোবাস তো চিরন্তন তার ক্ষণও চিরন্তন যখন তখন

পৃথিবী সুস্থ হয়ে উঠবে - প্রিয় ভাইজান

আমরা অনেক নিষ্ঠুর
পৃথিবী আজ ক্লান্ত
আমরা যদি ভাল হই
তবে পৃথিবী সুস্থ হবে
সবই আমাদের ইচ্ছের উপর
আমরা যদি ভাল হই
পৃথিবী তার পুরনো নিয়মে আসবে
এসো আমরা সভ্য হই
পরস্পরকে ভাল বাসতে শিখি
তবেই আমরা ভাল থাকবো
এই পৃথিবী ভাল থাকবে
এতএব আমরা ভাল থাকবো
পৃথিবী বেচে থাকে তার জীবের ভালোবাসয়
আমারাই যদি ভালো থাকি 
তাহলে পৃথিবীর অভিমান রবে না
এসো সবার প্রতি ভালবাসা ছঁড়ি দেই
পৃথিবী ভাল থাকবে আমরা থাকবো
এই আমাদের ব্রত হোক
এটাই সেরা পন্থা
আমরা প্রার্থনা করি সবাই
মিলেমিছে সুন্দর পৃথিবী গড়ার
এবার তাহলে পৃথিবী সুস্থ হয়ে উঠবে!
                                                        Written by Priyo Bhaijaan  

জনাব মৃত্যু - প্রিয় ভাইজান



আমরা ‍ যদি সভ্য হই
পৃথিবী আরাম দিবেে
এই যে কষ্ট পাচ্ছি আমরা
কোন মার্জনা আছে কী
তোমার আমাদের তরফ হতে
কত অনাহার কত বস্ততী হারা
আমার তোমর রক্ত মংসে একই গড়
তবে তো দূর দূর রয়েছি
খবর কিচ্ছু নেই নি
ভোগে লিপ্সা এক এক জয় নেশা
এবার তো কি করি
কেন যাই না জয়ের মাঠে
বন্ধুুর আড্ডায়
কেন করিনা রঙ্গ তামাশা
কি হলো সব কেন থমকে ভূতুরে
ভয় পেয়ে অনেক অনেক
এখনো হয়নি তা হবে হবে
সামনে তাকাও দেখ
কী আসছে তোমার জন্য
মুত্যে তোমায় সেলাম দিবে
লাল নীল বেগুনী হলদে আরো কত
অপেক্ষায় থাক তুমি 
জনাব মৃত্যে সাহেব আসছে 
বরণ করবে নিদারুণ করুণ ভাবে
খুবই করুণ অনেক অনেক
কেউ পাশে রবে না 
ভয় পাবে তোমকে
তখন তুমিই দস্যু হবে
তোমাকে ছুঁতে ভুল হলে অন্যও শেষ
হর-হর মুভি নয় সত্যি সত্যি তাই
অপেক্ষায় থাক
সেই যেখানেই হোক তোমার বেড রুম হলেও
অপেক্ষায় হও আপন মনে
জনাব মৃত্যু অপেক্ষমান


আমরা একটু সভ্য হয় - প্রিয় ভাইজান

এই যে এখানে দাঁড়িয়ে 
উপড়ে ছাদ নেই
শুধু খালি বায়ুমণ্ডল বিশাল
কাক পক্ষী আর শুনশান নিরবতা
পৃথিবী এবার আরাম ফরমাচ্ছে
বহু দিন পর নানা অত্যাচার সহ করছে
আরাকান, কাশ্মীর, ফিলিস্তিন আর চীন
নির্মম নিপীড়ন দেখতে দেখতে পৃথিবী টায়াড
এবার একটু বিশ্রাম নিক
আমরা একটু সভ্য হই
মানবিক হই, আবেগের পূর্ণমান ব্যবহারে ব্যাক্ত করি
যাকে যেমন বলতে হয় বলি মানতে হয় মানি
যুগে যুগে যারা মোদের ‍দীক্ষা পুরুষ সশ্রদ্ধ সম্মানে মানেে
উন্মুক্ত বেয়াদবি হোক মুক্ত
পৃথিবী এবার বিশ্রামেে
আমরা একটু সভ্য হই
এতেই যদি পৃথিবীর আরাম শ্রান্ত হয়
আর না হয় চলতে থাকুক যুগান্তর পার
আমরা না হয় অসভ্য রইলাম
আর পৃথিবী না হয়
চলল পৃথিবী আপন ইচ্ছে মহিমায় 



পুব দিকে যেও - প্রিয় ভাইজান

পুব দিকে যেও- 
ওখানে শান্তির নীড়
ওখানে ভালবাসার আধার
ওখানে অনন্ত উদারতা
আরো আছে স্বর্গীয় উন্মাদনা
শুধু সে-নীড়ে হাতটি বাড়াবে
বেস, ওতেই যথেষ্ট 
যদি ভাগ্যে নামক বিধাতা সহায়
আর না হয় পরিতাপের সলিলতা।


মৌন-হৃদয় বুঝ - প্রিয় ভাইজান

পৃথিবীতে আমরা আছি খুব করে
শাহীন শাহ বেশে কতই না প্রতাপে 
তুমি থেকে আমি তুই থেকে তে
কতই না অবজ্ঞা জুলুম
মানুষ ভাবিনি-
বেসেছি ভালো জন্তু জালোয়ার
এবার তো তুমি জন্তু হয়ে রও 
ঘরে-ঘরে বন্ধি
চিড়িয়াখানার প্রাণী হয়েে 
এবার তুমি সভ্যতা শিখ-জান
মানব ধর্মের মৌন-হৃদয় বুঝ।

এই দিন নয় - প্রিয় ভাইজান

আমি কোথায় আছি কেউ কী জান
এই খানে আছি তো জানি, তবে
এটা কী? আমাকে বল-
উদারতা নেই, ভাল লাগাছে লালসায়
পণ্য-দাসে আমারা আমরাই এক জীব
সজীবতা নামে হচ্ছে মরমরে পাতা
এই দিন নয় পুরনোই চাই ।
ভালবাসাবেগ যেথায় মিলান-মেলা
অশ্রু ঝরে রাত-প্রভাতে-সাঁঝে আবেগে;
ওটা তুচ্ছ নয় বরং অনন্ত সুন্দর
রুপকথা বলো না বলো চিরায়াত পূর্বসূরী,
ওরা এমনই ছিলো 
নিরেট নিটোল মন
জবানে যার দলিলের দলিন
মানবতা চির মহিয়ান।
প্রতিযোগীতায় মত্ত তরাও ছিল-
এসবে নয়, আমরা যাতে আছি
ভিন্ন পুরো ভিন্ন যেমন:- 
কে কত কাকে দিতে পারা
কে কত উদার হতে পারে স্বার্থ বিনে
জীবন ভর এই মৌনপুত অহরহ।
এই দিন নয় পুরনো চাই 
ভালবাসাবেগ যেথায় মিলান মেলা
যেখানে নিঃশ্বাস ফেলি সুচিন্তায়
চির সুন্দর প্রিয়টির কাছে-
হাতে বুকে বাহুতে বালিশের পাশে
তেমনি দিন তেমনি স্বপন বিভোর;
এই দিন নয় পুরনো চাই।



রাষ্ট্রবিজ্ঞান ‘পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা’ শর্ট সাজেশন্স অনার্স ১ম বর্ষ


‘পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা’ শর্ট সাজেশন্স (গ-বিভাগ)পরীক্ষার শেষ মূহুর্তের জন্য। ৯০ ডিগ্রি প্যাটানে এই সাজেশন্স সাজানো হয়েছে।পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে নানা ভাবে এইসব প্রশ্নগুলো করবে, আপনি আপনার সৃজনশীল মেধা খাটিয়ে উত্তরসমূহ লিখবেন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান ‘পাশ্চত্যের রাষ্ট্রচিন্তা’ শর্ট সাজেশন্স  অনার্স ১ম বর্ষ 



*গ্র্রিক রাষ্ট্রচিন্তার বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর ।
*প্রাচীন গ্রিসের দাসপ্রথা সম্পর্কে যা জান আলোচনা কর।
*রাষ্ট্র দর্শনে সক্রেটিসের অবদান আলোচনা কর।
*প্লেটোর রিপাবলিক গ্রন্থ সম্পর্কে আলোচনা কর।


*প্লেটোর শিক্ষা পরিকল্পনা কী বর্তমানেও প্রয়োগযোগ্য- বিশ্লেষণ কর।
*প্লেটোর ন্যায়ধর্ম/ন্যায়বিচার তত্ত্ব আলোচনা কর।
*প্লেটোর কেন শুধু শাসকশ্রেণির ওপর সাম্যবাদ প্রয়োগ করতে চেয়েছেন?
*এরিস্টল রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন- ব্যাখ্যা কর।


*এরিস্টটলের বিপ্লব তত্ত্বটি আলোচনা কর।
*রাষ্ট্রচিন্তার সেন্ট অগাস্টিনের অবদান আলোচনা কর।
*ম্যাকিয়াভেলীকে আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার জনক বলা হয় কেন?/ ম্যাকিয়াভেলীর আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার অবদান মূল্যায়ন কর।
*রাজনীতি, ধর্ম, নৈতিকতা সম্পর্কে ম্যাকিয়াভেলরি ধারণা আলোচনা কর।



*টমাস হবসের রাষ্ট্রচিন্তার পটভূমি আলোচনা কর।/(সামাজিক চুক্তি ও সার্বভৌমত্ব)
*সেন্ট টমাস একুইনাসের রাষ্ট্রদর্শন আলোচনা কর।
*রাষ্টদর্শনে অগাস্টিনের অবদান আলোচনা কর।
*গণতন্ত্র সম্পর্কে জন লকের ধারণা ব্যাখ্যা কর।



*সম্পত্তি ও প্রাকৃতিক অধিকার সম্পর্কে লকের মতবাদ ব্যাখ্যা কর।
*রুশোর সার্বভৌমত্ব তত্ত্বটি আলোচনা কর।
*রুশোর কি ভাবে সাধারণ ইচ্ছা ও সকলের ইচ্ছা মধ্যে পার্থক্য নিরুপণ করেছেন?

মূল্যবান মতামত জানাও এই খানে ক্লিক করে

পাগলামো চাওয়া - প্রিয় ভাইজান

বিশাল উদার আকাশ 
ভেলা ভেলা মেঘোমালা
একধারে নদী তেপান্তর
দূর বহু দূর উড্ডিন গাঙ্গচিল
তার মাঝে মিশে একাকার
স্বণলোকে এক আনন্দে
এমনি করে এাধ্যায় ইতি
ওপাড়ে প্রথম ফেরদৌস
বিশাল এ পাগলামো চাওয়া

আমাদের স্বাদ - প্রিয় ভাইজান

আমাদের  স্বাদ - প্রিয় ভাইজান

অদ্ভুত সমাজ অদ্ভুত আমরা
আবেগ স্বার্থে ঘোরে ঘূর্ণিপাক
সত্যে-মিথ বুঝিনা 
যা লাগবে শুধু সুন্দর যা
পূজায় মত্ত মেজরিটি
আবরণীয় সুন্দরে পেছন কী ছুটা!
না জানি বা বোঝার চেষ্টা করি
যার যার মতো লুটেপুটে জীবনমানি্-
এক পুটলা বিরিয়ানি লোভ ছাঁড়া অসম্ভব।
কী করে জাতি ধর্ষণ হতে বাঁচিবে
কী করে দাঁড়াবে দুনিয়ার মাঝে;
দাস আর দাসত্বর মাঝে প্রজন্ম হতে প্রজন্ম
মনুষত্য দ্বার খুলবেই বা কোন কালে।
এখনো পলাশীর পরাজয়ের স্বাদ নিচ্ছি-
তবে কি জয় দেখবো না?
এভাবে আর কত দিন-মাস-বৎসর-যুগ-যুগান্তর:
কবে উদিত হরে যে পুব বাঙলার আকাশে সূর্য।

মৃত্যু আমাকে ছুঁবে - প্রিয় ভাইজান

মৃত্যু আমাকে ছুঁবে - প্রিয় ভাইজান

এই আকাশ এই বাতাস সব বেঈমান!
আমাকে তারা এখন পীড়া দিচ্ছে-
আমি রুদ্ধ আমি অবরুদ্ধ
অনেক বেশী অসহায় জীব।
এই বাজার-পথ-মাঠ যেন মৃত্যুর হাতছানি!
আমি দুঃখের মহারথে আছি
অসহায় ও এককী,
সাহয্য করার মতো কেউ নেই;
যারা আছে তারাও নিজেকে নিয়ে-
আমি দুঃখের মহারথে আছি
হাত বাড়ালেই মৃত্যু আমাকে ছুঁবে!

হতে চাই - প্রিয় ভাইজান


হতে চাই - প্রিয় ভাইজান
এই পৃথিবীর আমি প্রভাত হতে চাই 
আসমানের জোৎস্না রাতে চাঁদ হতে চাই
প্রতিটি দেহের হৃদপিণ্ডের কম্পণ হতে চাই
 দু’চোখের দ্যূতি নব দুনিয়া সৃষ্টি করতে হতে চাই
অতি প্রিয় বাড়িটির আনন্দঘন ড্রাইনিং রুম হতে চাই
সুন্দরী রমণীর জোড়া ঠোঁটের গাড় লাল লিপস্টিক হতে চাই
প্রশান্ত সাগরের জলরাশিরর মত মন উজার করা ভালোবাসা হতে চাই
তোমাদের নিয়ে দিগন্তে উড্ডিন মুক্ত পাখি হতে চাই
আমি তোমাদের রেগোন বাঁধ হয়ে রক্ষক হতে চাই
সাত-ইল-আরব হয়ে বিশ্ব সম্প্রদায় ভ্রাত্তিত হতে চাই
আমি নীল নদ হয়ে যুগান্তকর এক সভ্যতা প্রণেতা হতে চাইে
সুয়েজ খান হযে জনে জনে ভালবাস মিলন মেলার নায়ক হতে চাই
বৈকাল হ্রদের সচ্ছ পানির হৃদয় হতে চাই
সুউচ্চ হিমালয়ের মতো মন হতে চাই
***
আমি চূর্ণ লাইন অফ কন্ট্রোল হয়ে স্বাধীন কাশ্মীর হতে চাই
আমি মুক্ত প্যালেস্টাইন হতে চাই
আমি বাঁধহীন ফারাক্কা হয়ে কলকলা যমুনা  হতে চাই
আমি আরাকানের স্বাধীন রাজদরবার হতে চাই
আমি খাওয়ারিজমের বীজগণিতের ভয় দুর্জয়ে হতে চাই
আর জাবেরের রসায়নের রসগোল্লা হতে চাই
আমি ইবনে সিনার হয়ে সর্বরুগের বদকার হতে চাই
***
 আমি টাইমস ম্যাগাজিন হয়ে সত্য শাশ্বত বাণী হতে চাই
আমি বিশ্ব ব্যাংক হবো সব দারিদ্যর অর্থ বিলানো দাতা হতে চাই
আমি জাতিসংঘ হবো সব দেশের শান্তিমাতা হতে চাই
*** 
আমি কবি রুমির মাসনবী আরেফ হতে চাই
আমি ঈমাম বোখারীর অপূর্ব ত্যাগ হতে চাই
আমি সুলতান গজনীর উৎকৃষ্ট এক সাহিত্য প্রেমিক হতে চাই
আমি সম্রাট্রা শাহজাহানের  তাজমহল হতে চাই
আমি টিপু সুলতানের এক দিন বেঁচে থাকা হতে চাই
গাজী সুলতান আয়ুবীর বীর বাহাদু হতে চাই
***
আমি মহাকবি ফেরদেউসির শাহনামা হতে চাই
আমি শেখ সাদীর গুলিস্তা হতে চাই
আমি  চিরসুন্দর কবি কীটস হতে চাই
আমি জন মিল্টনের প্যারাডাস লস হতে চাই
আমি শেলীর স্কাইলাক হতে চাই
আমি ইমরুল কায়েসের অপূর্ব কবিতা হতে চাই
***
আমি সালমান খানের একশেন তাজাল্লি হতে চাই
আমি মাইকেল জ্যাকসনের গানের মাতাল হতে চাই
আমি শাহরুখ খানর রোমান্টিক চিরন্তর হতে চাই
আমি আমির খানের রেকর্ড হতে চাই
আমি জেমস বন্ড আর কেমোরন এর নিত্যনিমিত্ত মুভি হতে চাই
আমি চার্লি চ্যাপলিন মত হস্যরস প্রিয় হতে চাই
আমি সালমান শাহ’র আবেগ ভারা চেহার হতে চাই  
***
আমি পৃথিবীর ছিন্নভিন্ন প্রথা-রীতি-নীতি বিরোধী হতে চাই
আমি এক নূতন সূর্য় আলোক রশ্মি হতে চাই 
আমি এই পৃথিবীর বুকে হাসিময় নয়া প্রভাত হতে চাই।







বন্ধু শুধু বন্ধু - প্রিয় ভাইজান

বন্ধু শুধু বন্ধু - প্রিয় ভাইজান

যে বলে ছিল প্রাণ খুলে লজ্জা হারিয়ে
ভাললেগেছে অনেক ও আমার বয় ফ্রেন্ড
সর্বশেষ বসে ছিলাম চতুর্থ তলায়
সিঁডি দিয়ে উঠে হাতের ডান পাশটার নাকবড়াবুল
ডান পাশের একদম শেষের দুটি বেঞ্চ আগে সিট
আর ওটা পাশের(ডান) সারি একেবারে শেষে
আর প্রত্যোকে সারির পেশনটাই একটা করে খালি বেঞ্চ থাকে
অসাধারণ প্যাটান নটর ডেম কলেজের ক্লাস রুমগুলো
আজকের দিনে সেদিনের পরিক্ষাটি ছিল ‘আইসিটি’
যখন গেট দিয়ে প্রবেশ করে সিঁড়িতে পা রাখলাম
আর দেখলাম একরাশ আাবেগ প্রতিয়োগীতার ছলে পাশ দিয়ে উঠছে
ঘাড় ঘুরিয়ে তাকাতে দেখলাম- ভীষণ লজ্জার বিষয়
এভাবে আমার মতো এলিয়ের প্রতি এত ভলোলাগা!
আমার পেছেটার ছোড়াটার তো ওকে একপায়ে ভালোলাগা
কিন্তু তার সেই কথা বলার সাহস নেই
অন্য সব মেয়ের হাত ধরা কথা বলা মামুলি হলেও এখানে বিরান
এটাই বুঝি ছেলেদের স্বভাব
যাকে ভালোলাগে ভাললাগা বা বাসার কথা বলতে গেও পা-হাত অবশ
আহারে মন! কই যায় সহস
পুরুষের সহস রমণীর  রুপে বিড়াল বনে
এটাই সহসা 
আমার  কাছে ডানে বামে ভালোলাগা দারুণ বিষয়
সুন্দর‌্যতাই প্রধানত মুখ্য আর আবেগী হলে তো কথাই নেই
কিন্তু ওটা পাওয়াই একদায়
পাশিপাশি শেষ পরিক্ষা ছিল বিধায় পাশের মেয়েটিকে একটি লম্বাসুন্দর বোতল উপহার দেয়া
অনেক করে রিকয়েস্ট করেছে নেবেনা আমার বোতলটা
অনেক চেঁচিয়েছিল পাশের মেয়েটি ও তার বন্ধবী  মেয়েটি (পেছনে বসেছিল)
ফাঁকা লাইটাই দাড়িয়ে দেখছে সব ভাললাগার মানুষটা
যানিনা তার মনে তখন কি হালচাল
যদি ব্যাথা পাও ক্ষমা করো
পাশের মেয়েটি এই ছোট্ট উপহারখানা দিয়েছি সবলীল হেল্পকরার জন্য
নিশ্চিয় সনিয়া তোমাকে আমার ভীষণ ভালোলাগে এবং তখনও লেগেছে
এখনো ভালোলাগে ভালো থেকো প্রিয়, যদি কোনো আবার দেখা হয়
সুন্দর‌্যমন্ডিত একমুহূর্তে এবার আমি বলবো ভাললেগেছে অনেক
বন্ধু হওয়ার আবদার  জানাবো খুব করে হৃদয়মেলে-
বন্ধু শুধু বন্ধু যেন চিরকাল রয়ে যাই এক আবেশে





রাষ্ট্রবিজ্ঞান অনার্স সাজেশন্স, প্রথম বর্ষের (রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনসমূহ)

রাষ্ট্রবিজ্ঞান অনার্স প্রথম বর্ষের (রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনসমূহ)- এর ‘গ’ বিভাগের চিরস্থায়ী সাজেশন্স:

রাষ্ট্রবিজ্ঞান অনার্স সাজেশন্স, প্রথম বর্ষের (রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনসমূহ)

 


 */ রাষ্টবিজ্ঞান কাকে বলে? রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তু ও পরিধি আলোচনা কর।
 */ রাষ্ট্রের উৎপত্তি সংক্রান্ত বিবর্তনমূলক মতবাদটি আলোচনা কর।
 */ রাজনৈতিক উন্নয়ন কী ? কিভাবে রানৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা যায়?
 */ রাষ্ট্রের উৎপত্তি সংক্রান্ত সামাজিক চুক্তি মতবাদটি আলোচনকর।

 */ অধিকার কী? আধুনিক নাগরিক অধিকার সমূহ আলোচনা কর।
  */ আইন ও স্বাধীনতার সম্পর্ক আলোচনা কর।
  */ সংবিধান কাকে বলে? একটি উত্তম সংবিধানের বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর।
  */ সাংবিধানিক সরকার কী? সাংবিধানিক সরকারের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।

 */ সংসদীয় সরকার ও রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর।
 */ যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার কী? যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের বৈশিষ্ট্র আলোচনা কর।
  */ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কী? বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষার উপায়গুলো আলোচনা কর।
 */ আধুনিক আইন বিভাগের কার‌্যাবলি আলোচনা কর।
*/ রাজনৈতিক দল কী? আধুনিক রাষ্ট্রে রাষ্ট্রনৈতিক দলের কার‌্যাবলি আলোচনা কর। 

ছাত্র-ছাত্রীগণ তোমাদের কী কী সাবজেক্টগুলো সাজেশন্স লাগবে তা কমেন্ট বক্সে বা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এই গ্রুপে জানাও

সময় এই - প্রিয় ভাইজান


চারিদিকে উত্তালাকাশ
বাঁচি বাঁচি লড়াই!
কার কিবা হলো
হলেই বা কি-
আমি ঠিক তো,
এই ভাব- মনো সব্বার।
সামনে মহাবিপদ হেরি,
নিজে বাঁচলে তো?
হাঁফ ছেঁড়ে তাদের ভাবা
এ এক নেশায় মূর্খ-শিক্ষিত
আর আমরা।

আহা! কী শান্তি - প্রিয় ভাইজান


প্রভাত হলো বহু দিন পর
আরে ভাই- প্রভাত ত প্রতিদিন-ই আসে 
এটা এই চিরায়ত প্রভাত নয়? 
নবানন্দোন প্রভাব !
অভিশপ্ত জীবনাবশান:
আহা! কী শান্তি
প্রভাত প্রভাত প্রভাত
বহু দিনের প্রভাত
কাঙ্ক্ষিত প্রভাত।


সফল সফল সফল তুমি সফল - প্রিয় ভাইজান

যে সেরা তার অজ্রস সেরা 
যার নেই তো নেই
তবে আছে কিন্তু
তা হলো লেগে থাকা
তাহলে ভালো কিছু একটা হবেই
হন্য হয়ে থাকা আমাদের 
ইচ্ছা শক্তি করা চাই
যদি কিছু ভালো করতে চাই
হোক সেই সেরা ছাত্র কিংবা ব্যবসায়ী
সবই সম্ভব হওয়া তবে লেগে থাকা
আমরা সেই খানিটায় অধৈর্য় 
তাই হীনমনতা দেশে দেশে ধিক্কার
কত কত তার কোন শেষ নেই
গজামিল আর কোনো রকম 
এসব শুভ সেই ক্ষণিকের
তার পরপর  আসে নানা করুণা
অবেহেলা তো নিজ বন্ধু পরিবারে হামেশায়
দুঃখময় আসে তারই কারণে
ঘৃনা আসে তারই কারণে
ওস ত্রাস থেকে মুক্ত একমাত্র ত্রাণ
শুধু মনোহ্নদয় সমপর্ণ করা
একদিক একপথ একমন একচিন্তা
এবার তাহলে-
সফল সফল সফল তুমি সফল।

চিরচেনা-অচেনা - প্রিয় ভাইজান

চিরচেনা-অচেনা - প্রিয় ভাইজান ।  ছবি: ইন্টারনেট থেকে নেওয়া 

ভয়ে ভয়ে কাবু 
খাঁ খাঁ শহুরে রাস্তা
ট্রাফিকের পিপ পিপ নেই
রিক্সার কিং কিং নেই
যাবে খালি- বলবার নেই;
রাস্তায় বন্ধুর হাসাহাসি হতরামি নেই
 প্রিয় টি স্টল যেন ধ্বংস হওয়া ঘর ।

চিরচেনা-অচেনা:
ভালবাসার নগর বিষাদ
হাজারো জনারন্য রাজপথ
পড়ে থাকা নিথর লাশ;

হাজার আলো বাতি কোথায় নিভেছে-
বাতির ফোয়া বন্ধ
পার্কগুলো বিরান শ্যামল
যুগল যুগল ভালবাসা গুম
 ইশকুলে সকলটা বিছনায় একাময় 
আর ব্যাঞ্চগুলো ভারাক্রান্ত
প্রিয় মাঠ যেন ধুধু হাহাকার

 মসজিদের ঐ-
মুয়াজ্জিনের সুললিত কণ্ঠে আসে-
মিনারের আজানের প্রিয় ধ্বনি 
মসজিদের দ্বার যে আজ  বন্ধ:
করতে পারিনা কতার বদ্ধ জোট
খোদা’তালার কাছ থেকে আজ-
রেহায় পাওয়ার আরজি ঘরোময়,
আমার আমার কাছে থেকে শুধু
অজস্র ক্ষণ... 
আমি তুমি অদৃশ্য ত্রাসে বদ্ধ 
যেন কারাগারের অভিশপ্ত জীবন ।



ভয়াল করোনায় মৃতদের জানাজা-দাফনে এগিয়ে এলেন এক ঝাঁক আলেম

ভয়াল করোনায় মৃতদের জানাজা-দাফনে এগিয়ে এলেন এক ঝাঁক আলেম 

অগ্নিডেক্স: অনেকে হুজুরদের নিয়ে নানা কূটূকথা বলে এবার এই করোনা মহামারী কেউ কাউকে ছুঁটে আসেনা এরুপ অবস্থায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার জানাজা ও দাফন সঠিক ইসলামী নিয়মে সম্পন্ন করতে এগিয়ে এসেছেন এক ঝাঁক আলেম। প্রাথমিকভাবে রাজধানী ঢাকায় এ কাজটি করার উদ্যোগ নিয়েছেন তারা। মাওলানা গাজী ইয়াকুবের নেতৃত্বে কয়েকজন আলেম এ কাজে জড়িত রয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন এইচ এম লুৎফর রহমান, হিফজুর রহমান, সালমান বিন সাজিদ, নুরুননাবী নুর, কারী ওসামা বিন নিজাম ও মোহাম্মদ রাফী। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার আরো ৬০/৭০ জন আলেম এ কাজে অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
           
   শাহরুখ খানের দানের তালিকা দেখে চক্ষু ছানাবড়া!

এ ব্যাপারে মাওলানা গাজী ইয়াকুব নয়া দিগন্তকে বলেন, করোনা আক্রান্ত কোন রোগী মারা গেলে তাদের জানাজা-দাফনের প্রয়োজন হলে আমাদের মোবাইল নাম্বার ০১৯২০৭৮১৭৯২ নম্বরে ফোন করলে আমরা সেখানে পৌছে যাব। তার নামাজে জানাজা ও দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করব। কারো যদি কাফনের কাপড় প্রয়োজন হয় আমরা তারও ব্যবস্থা করবো।
তিনি আরো বলেন, চিকিৎসকদের সাথে কথা বলে জেনেছি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পর তিন-চার ঘন্টা পর তার শরীরে আর জীবাণু থাকে না। এজন্য আমরা কেউ কল করলে তিন-চার ঘন্টা পর তার জানাজা-দাফনের ব্যবস্থা করব।
মাওলানা ইয়াকুব বলেন, বিভিন্ন দেশে আমরা করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের জানাজা-দাফন নিয়ে সঙ্কটের কথা শুনেছি। এজন্য আমরা চাচ্ছি আমাদের দেশে যেন সে রকম না ঘটে। ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক যেন একজন মুসলমানের জানাজা-দাফন হয় সেজন্য আমরা এ উদ্যোগ নিয়েছি।
তিনি বলেন, আমরা ব্যক্তিগতভাবে এ উদ্যোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেয়ার পর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ৬০/৭০ আলেম আমাকে ফোন করে এ কাজে থাকার আগ্রহ দেখিয়েছেন। তারা বলছেন যেন প্রতিটি থানাভিত্তিক তাদের দাযিত্ব দেয়া হয়। আমরাও বিষয়টি বিবেচনা করছি।
গাজী ইয়াকুব জানান, করোনাভাইরাস আসার পর থেকেই তারা জনগনকে সচেতন করতে কাজ শুরু করেছেন। মসজিদে মসজিদে লিফলেট বিতরণ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও প্যাকেট খাবার বিতরণ করেছি।

শাহরুখ খানের দানের তালিকা দেখে চক্ষু ছানাবড়া!


গোটা বলিউড যখন করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের ত্রাণ তহবিল গুলোতে সাধ্যমতো সাহায্য করছেন, তখন এমন কঠিন পরিস্থিতিতে কিং খান চুপ কেন? হাতে সিনেমা নেই বলে কি, সামাজিক দায়িত্ব থেকেও মুখ ফিরিয়েছেন?… এজন অজস্র বাঁকা কথা শুনতে হয়েছে তাঁকে। তবে এবার তিনি সব সমালোচনার জবাব দিলেন।
 দিল্লি-পশ্চিমবঙ্গের মতো একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে তো অর্থসাহায্য করলেনই, উপরন্তু দুস্থ-প্রান্তিক মানুষদের মুখেও খাবার তুলে দেওয়ার জোগাড় করলেন। এককথায়, শাহরুখ খান যা করলেন, অভিনেতা সত্ত্বার বাইরে গিয়েও দেশবাসী তাঁর এই মানবিক উদ্যোগের জন্য চিরকাল তাঁকে মনে রাখবে। আর এই জন্যই বোধহয় হাতে কাজ না সত্ত্বেও তিনি বুঝিয়ে দিলেন যে বলিউডের বাদশা এখনও তিনিই রয়ে গিয়েছেন। এমনটাই মত নেটিজেনদের একাংশের।
একনজরে শাহরুখ খান যা করলেন। শাহরুখ খান তার ক্রিকেট টিম নাইট রাইডার্স ও প্রযোজনা সংস্থা রেড চিলিজের হয়ে পিএম এবং মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী আর বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছেন। এছাড়াও শাহরুখের ‘মীর ফাউন্ডেশন’ পক্ষ থেকে ৫০ হাজার পিপিই  কিট দিচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গ আর মহারাষ্ট্রের হাসপাতালগুলোতে। উপরন্তু আলাদা করে আরও অর্থ সাহায্যের ব্যবস্থা করেছেন যাতে আগামী দিনগুলিতে বাংলাও মহারাষ্ট্রের হাসপাতালগুলিতে যাতে তাদের ভেন্টিলেটরেরও আকাল না হয়। 

                                         আরো পড়ুন: করোনায় ২৫ হাজার শ্রমিক পরিবারের দায়িত্ব নিলেন সালমান খান


এছাড়াও ‘এক সাথ’ নামের একটি সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মীর ফাউন্ডেশন করোনার জেরে বেকার হয়ে যাওয়া মুম্বাইয়ের প্রায় সাড়ে ৫ হাজার দিন আনি দিন খাই পরিবারকে রোজ দু বেলা খাওয়ানোর দায়িত্ব তুলে নিয়েছে। অন্তত একমাস খাদ্য সরবরাহ করা হবে তাঁদের। উপরন্তু ২ হাজার প্লেট খাবার রোজ পৌঁছে যাবে হাসপাতাল আর জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের কাছে। যার সমস্ত ব্যায়ভার বহন করবেন শাহরুখ খান নিজে।
এখানেই শেষ নয়! মুম্বাই পুলিশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে তাঁর সংস্থা রোজ ৩ লাখ খাবারের প্যাকেট বিলি করবে ভবঘুরে আর ভিক্ষুকদের মধ্যে। যাতে রাতে অভুক্ত থেকে যেন কাউকে ঘুমোতে যেতে না হয়! এছাড়াও দিল্লির ২৫০০ দিন মজুরদের পরিবারগুলিতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত আগামী ১ মাস বিনামূল্যে রেশন বিলি করার দায়িত্ব নিয়েছেন শাহরুখ৷ উল্লেখ্য, বলিউড তারকারা প্রত্যেকেই নিজেদের সাধ্য়মতো সাহায্য করলেও এর আগে কিন্তু শাহরুখের মতো বহুমুখী সাহায্যের প্রস্তাব কেউ দেননি। শুধু বললেন, এই গোটা ভারত একটা পরিবার। 

এবার শাহরুখ মমতাকে দিলেন আড়াই কোটি ও ৫০ হাজার পিপিই কিট


পশ্চিমবঙ্গের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর তিনি। করোনা মোকাবিলায় এবার বাংলার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বলিউড বাদশা। করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৈরি ২০০ কোটি টাকার ত্রাণ তহবিলে শাহরুখ একাই দিচ্ছেন আড়াই কোটি টাকা। 
নবান্ন সূত্রে জানা গেছে, শনিবারই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করেছিলেন শাহরুখ খান। তখনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা হয় শাহরুখের। মুখ্যমন্ত্রীকে তিনি জানান, করোনা মোকাবিলায় রাজ্যে যে ২০০ কোটি টাকার ত্রাণ তহবিল তৈরি হয়েছে, তাতে তিনি আড়াই কোটি টাকা অনুদান হিসাবে দেবেন।
করোনা মোকাবিলায় এরাজ্যের জন্য আড়াই কোটি টাকা দেওয়ার পাশাপাশি এরাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য ৫০ হাজার পিপিই কিট দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন কিং খান। এদিকে করোনা মোকাবিলায় এরাজ্যের পাশে দাঁড়ানোর জন্য শাহরুখকে টুইট করে ধন্যবাদও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

ভারত মাতার এক সন্তান হবো - কবি দিগ্বিজয়ী প্রেম

( ভারতবাসীর প্রতি উদ্দেশ্যে )
নিযামুদ্দিনের করোনা গোটা ভারতে ছেয়েছে
ভয়ে ভযে জীর্ন্ন সবাই, 
সব দোষ যেন কেবল তাবলীগের সনে
 তবে কি কোন তবলীগের কারণেেই :
ইতালি-ফান্স-কিংবা আমেরিকা করোনা  কেন হলো
যত সব আজগুবি আর সম্প্রদায় বিদ্বেষী । 
পুলিশ প্রশাসন কী করে তার খায় কী ?
কেন করলো না বন্ধ ধর্মসভা ?
এদোষ ভারতেরই, এদোষ ভারত সরকারের ।
ছাড় তোমরা নোংরামি ভন্ডামি সাম্প্রদায়িকতা, 
কেউ করোনা শরীরে রোগ নেয় না আনন্দে ।
হাসপাতাল থেকে সরব উঠছে নোংরামি তাদের নামে
তবে শুন- রোগী নয়, চার নং শ্রেণির  মতো রাখা হচ্ছে তাদের
রাগ-মান তো হবেই এমনিই- 
তবে শুন- তবলীগরা কোনো ধর্মীয় বেত্তা নয়,
 নিম্ন শ্রেণি সভ্যহীন মুসলমানদের ধর্ম শিক্ষার সর্বজনীন বাস্তব শিক্ষা কেন্দ্র:
মন্দ-দোষ থাকাই তাদের স্বাভাবিকই
তার পরও বলবো- ধর্ম নয় মর্ম দেখি বন্ধু ।
আনন্দে-সানন্দে রোগ দেহে নেয় না কভু কেউ:
রক্ত-মাংস মানুষ সবাই এক ভাবতে শিখি
দশ মায়ের সন্তান এক হবে না তাও ভাবি
তবেই না ভারত মাতার এক সন্তান হবো ।

ভালবাসা -কবি দিগ্বিজয়ী প্রেম

সুদূর রাতের আকাশ
তারা গুলো ভীষণ লাগে,
নিঃঙ্গতার সাথে তারাও
এক অদ্ভুত রকম হারাচ্ছে-
রাত্রিবেলা জোসনা ঘুমায়;
প্রেম যে আজ  অস্তিমিত।
শুধু তুমি আজ অজানা অন্য
তাই অন্ধ আসমানে মিটমিট জ্বলেনা;
ভালবাসা যত দিন না হয় জাগবেে-
তত দিন তোমার আমার ছাওনি
কালো হয়ে রবে ।
প্রেমহীনতা প্রকৃতি যেন বিরুপ ,
এক অদৃশ্যে তাদের বিরাগে নিল
কান্নার রুলও আজ ওঠছেনা
তোমার আমার করুণ কালেও।
প্রকৃতি নিযুম, কি করে ভাসবে ভালো?
আমরা আমরাই যেন দস্যু
প্রকৃতি সে ভীষণ নিরুপায়!
মরু হৃদয় যদি হয় প্রেমান্ধ খুরমা-
তবে কি কোনো তবে থাকে?
ভালবাসা! আমার তোমার থেকেই প্রকৃতিতে।


বাংলা ২য়: নটরডেম কলেজ ২০১৯ - কবি দিগ্বিজয়ী প্রেম


গত বছর ঠিক এই সময় নটর ডেমে এচইচএসসি পরীক্ষারত ছিলাম বাংলা ২য় পত্র
অদ্ভুত ভাল লাগা সেই এক মুহূর্ত যা ভুলার নয় কখনো ।
চার তলায় সিট ছিল , পাশের জনের নাম জানা হয়নি তবে ওপাশ থেকে যার সাথে তার পরিচর তার নাম সনি
অপূর্ব কেশ, বেণী কার সমুখ কেটে কপাল ডাকা আর গোলাকার চশমা নয়নের সাথে চেহার সে যে কী বলা রাখেনা !
আমার পাশের জনের লেখা দেখার ডরহীন ব্যবহার তাকে বেশ হাসিয়েছে!
বিশেষ করে: খ-বিভাগের ৭নং এর ‘ক’ নিয়ে কি যে হাসি; তবে আমি দেখি নি- পেছন ফেরে তবে, পাশের জন থেকে শুনেছি-
আহা! সেই দিন গুলো  স্মৃতির আয়ানায় প্রতিটি ভাল-মন্দ সময়ে সুখ-দুঃখের হয়ে হানা দেয় ।

আমার এই দুর্দিনের  আমি বলবো এখন- ভালো থেকো সেই সোনালি সময় গুলো
ভালো থেকো সেই সেন্ট্রাল উইমেন্স গার্লস বন্ধুরা
অসাধারণ প্রেরণা দৈর্ঘ্য দু’বছর অ-জার্নি স্মৃমিময় তোমাদের কল্যাণে হলো সুন্দর চির ভাস্কর
আবারো তোমায় খুঁজে বেড়াই আমি সেই সে অপার মধুময় দিবসের সল্প পরিচয় বন্ধুদের
এই সময়ে আবারো রাঙ্গাতে চাই, বাংলা ২য় পত্র পরীক্ষার মতো সেই ২রা মার্চ।
প্রতীকি ছবি . ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত